সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংগঠন পরিপন্থী কর্মকাণ্ড এবং সংগঠনের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয় এমন কার্যকলাপের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে কেন স্থায়ী সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার যথাযথ জবাব ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত ২৬ সেপ্টেম্বর রাত ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেল হলের সামনে থেকে গোলাম রাব্বানী সুরিদ, ইমরান হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা ৬-৭ জন একটি ভ্যান গাড়ি নিয়ে এসে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের রড উঠিয়ে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ ওঠে। সেখানে থাকা কোম্পানির সুপারভাইজার রড নিয়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে গোলাম রাব্বানী সুরিদ তখন জানায়, ছাত্রলীগ সভাপতি আরাফাত ইসলাম খান সাগর রড নিয়ে যেতে বলছে।
খবর পেয়ে প্রোজেক্ট ম্যানেজার এনামুল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিষয়টি ঠিকাদার মো. আমির হোসেনকে জানায়। এ সময় গোলাম রাব্বানী সুরিদ এনামুলের মোবাইল ফোনটি জোরপূর্বক নিয়ে যায় এবং রড নিতে বাধা দেওয়ায় এনামুলসহ তার অন্য স্টাফদের মারধর করে।
এছাড়াও এর আগে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
মন্তব্য করুন: